নিহত মুকুল হালদার (৫০) জেলার পাংশা পৌরসভা এলাকার মৃত অশ্বীনি হালদারের ছেলে।
নিহতের বন্ধু মান্নান মুন্নী জানান, চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সোমবার সকালে পাংশা থেকে একটি প্রাইভেটকারে করে ঢাকার দিকে রওনা দেই। প্রাইভেটকারে চালকের পাশের সিটে আমি আর পেছনের সিটে মুকুল বসে। রাজবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে যাওয়ার পর পেছন থেকে একটি দ্রুতগতির ট্রাক প্রাইভেটকারে ধাক্কা দেয়। এতে রাস্তায় ছিটকে পড়ে মুকুল। দ্রুত উদ্ধার করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজবাড়ী সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সোহেল রানা জানান, হাসপাতালে আনার আগেই মুকুলের মৃত্যু হয়েছে।