রাশেদুল হক,মিরপুর প্রতিনিধি-কুষ্টিয়ার মিরপুর পৌরসভার পুরাতন বাসস্ট্যান্ড বাজার ও নতুন বাজারের মধ্যেঅবস্থিত জিকে খালের ওপর জনদুর্ভোগ লাঘবে মিরপুর উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে মোটরসাইকেল ও ভ্যান চলাচল উপযোগী করে একটি কাঠের সেতু নির্মান করা হচ্ছে ।বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও কুষ্টিয়া ০২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক শহীদুল ইসলামের নির্দেশে ও মিরপুর উপজেলা বিএনপির আধারন সম্পাদক রহমত আলী রব্বানের নেতৃত্বে গতকাল সোমবার( ২৬ আগষ্ট)সকালে মিরপুর বাজারের উভয় প্রান্তের মানুষের চলাচলের সুবিধার জন্য এ কাঠের সেতু নির্মানের কাজ শুরু করা হয় বিকল্প পারাপারের ব্যবস্থা না রেখেই গঙ্গা নদীর প্রধান জিকে খালের উপরে থাকা পুরাতন সেতু ভেঙ্গে ফেলে নতুন সেতু নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করা হয় গত ১৩ জুন।ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েন ঐ সেতু দিয়ে নিয়মিত পারাপার হওয়া কয়েক হাজার যাত্রী ও পরিবহন।সে সময় বাঁশ দিয়ে পায়ে হেঁটে পারাপারের বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে একটি সাকো নির্মান করা হলেও তা নিয়ে নানান অভিযোগ ছিলো ঐ এলাকার মানুষের মধ্যে।সাকোটি নড়বড়ে হওয়ায় ও দুইপাশের রেলিং ভাঙ্গা থাকার কারণে মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সাকো পারাপার হতে হতো।সে অবস্থায় তখনকার সাবেক সংসদ সদস্য কামারুল আরেফিন একটি ষ্টিলের বেইলি ব্রিজ নির্মানের ঘোষনা দেন।কিন্তু দীর্ঘদিনেও সেই বেইলী ব্রিজটি আলোর মুখ না দেখায় হতাশায় ভুগতে থাকেন হাজার হাজার মানুষ।।বিষয়টি জানতে পেরে অবশেষে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও কুষ্টিয়া ০২ আসনের সাবেক সংসদ অধ্যাপক শহীদুল ইসলামের নির্দেশে ও মিরপুর উপজেলা বিএনপির আধারন সম্পাদক রহমত আলী রব্বানের নেতৃত্বে গতকাল সোমবার( ২৬ আগষ্ট)সকালে মিরপুর বাজারের উভয় প্রান্তের মানুষের চলাচলের সুবিধার জন্য এ কাঠের সেতু নির্মানের কাজ শুরু করা হয়েছে।জানা যায়-গুরুত্বপূর্ণ এ সেতু ভেঙ্গে ফেলার পরযানবাহন পারাপারের বিকল্প কোন রাস্তা নির্মান না করায় অটোভ্যান, মোটরসাইকেল সহ অন্যান্য গনপরিবহনের মানুষেরা বিপাকে পড়ে অথচ প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে কয়েক হাজার মানুষ মিরপুর উপজেলা সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে যাওয়া আসা করে। বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় প্রায় দুই কিলোমিটার ঘুরে পার্শ্ববর্তী পালপাড়া সেতু ঘুরে উপজেলা শহর মিরপুরে আসতে হয়। কিন্তু পালপাড়া সেতুতে প্রায় সময়ই যানজট লেগেই থাকে। ফলে মানুষের দুর্ভোগের মাত্রা আরো বেড়ে যায় । সেক্ষেত্রে যানযট যুক্ত কুরিপোল সেতু দিয়ে উপজেলা শহরে ঢুকতে হলে আরো ৪ কিলোমটিার পথ ঘুরে আসতে হয়। এতে ব্যয় হয় অতিরিক্ত অর্থ ও সময় ।