1. abdulauwal.mirpur@gmail.com : abdulauwal :
আওয়ামী লীগ আর তাদের বর্তমান নামে রাজনীতি করতে পারবে না-সালাহউদ্দিন আহমেদ - Provater Kagoj । প্রভাতের কাগজ ।
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ধানমণ্ডি ৩২-এর বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর আওয়ামী লীগ আর তাদের বর্তমান নামে রাজনীতি করতে পারবে না-সালাহউদ্দিন আহমেদ আমরা খেয়াল করছি কিছু কিছু মানুষ সংস্কার সংস্কারের কথা বলে সব রকমের প্রক্রিয়াকে দীর্ঘায়িত করছে – তারেক রহমান। শেখ হাসিনা হত্যাচেষ্টা মামলায় ফাঁসির ৯ আসামিসহ সাজাপ্রাপ্ত ৪৭ আসামি খালাস ফ্যাসিস্টরা ইতিহাসের করুণ পাঠ থেকে শিক্ষা নেয় না: জামায়াত আমির কৃষকদলের আয়োজনে আমলা ইউনিয়নে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত। মিরপুর পৌর বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কমিটি গঠন। মিরপুরে চোরচক্রের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ ও আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার দাবীতে সাংবাদিক সম্মেলন। মিরপুর থানা পুলিশের অভিযানে ওয়ারেন্ট ভুক্ত ০৩ (তিন) জন আসামি গ্রেফতার। ক্লিন কুষ্টিয়া গ্রীন কুষ্টিয়া বাস্তবায়নে মিরপুর পৌর ০৪ নং ওয়ার্ড শ্রমিকদলের আলোচনা সভা

আওয়ামী লীগ আর তাদের বর্তমান নামে রাজনীতি করতে পারবে না-সালাহউদ্দিন আহমেদ

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ২৫ বার নিউজটি পড়া হয়েছে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণ তাদের ‘ফ্যাসিবাদী’ শাসনকে প্রত্যাখ্যান করায় আওয়ামী লীগ আর তাদের বর্তমান নামে রাজনীতি করতে পারবে না।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) এক আলোচনা সভায় তিনি গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য আওয়ামী লীগের বিচারের দাবি জানান।

জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘জাতীয় ঐক্য ও বর্তমান বাস্তবতা’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আঞ্চলিক সম্পাদক পরিষদ।

তিনি বলেন, আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী রাজনীতিকে প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশের জনগণ। দেশ থেকে তাদের বিতাড়িত করেছে। আমরা এখন দাবি জানাচ্ছি তারা আওয়ামী লীগ নামে বাংলাদেশে আর রাজনীতি করতে পারবেন না।

আওয়ামী লীগের বিচারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতারও সমালোচনা করেন তিনি।

সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার দাবি করছি ‘

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশে রাজনীতি করতে দেওয়া উচিত কিনা, তা বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্ধারণ করতে হবে।

বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ চায় আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী রাজনীতি দেশ থেকে নির্মূল হোক। ‘আপনারা (সরকার) এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে পারেন।’

তিনি বলেন, ‘একদিকে আপনারা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে চান, অন্যদিকে তাদের বিচার করবেন না। বরং পুলিশ দিয়ে তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি বাধাগ্রস্ত করছেন। এগুলো স্ববিরোধিতা, এটা ঠিক নয়।’

সালাহউদ্দিন বলেন, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালাতে আওয়ামী লীগকে রাস্তায় নামতে না দেওয়ার সরকারের পদক্ষেপকে তারা সমর্থন করেন। ‘কিন্তু পুলিশ দিয়ে রাস্তায় তাদের আর কতদিন আটকাবেন? আপনারা বলছেন আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে চান না, দলটিকে রাজনীতি করতে দেওয়া যাবে না। কিন্তু, আপনারা কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন? তাদের বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছেন? নিচ্ছেন না।’

তিনি বলেন, সরকার সংবিধানের ৪৭ অনুচ্ছেদে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে বিচার করতে পারবে এবং গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য আইনি কার্যক্রম শুরু করতে পারবে।

বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, দেশের জনগণ ও তাদের দল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) আইন সংশোধনের দাবি জানিয়েছে। ‘কিন্তু, হঠাৎ করে উপদেষ্টা পরিষদের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো এটা করা যাবে না। কেন এমন সিদ্ধান্ত?’

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের বিচারের জন্য সরকার প্রয়োজনে অধ্যাদেশ জারি করতে পারে।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, কেউ কেউ বলছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম চলাকালে আওয়ামী লীগের রাজনীতি সম্পর্কে পর্যবেক্ষণ দিতে পারে।

তিনি বলেন, ‘এটা খুবই দুর্বল পর্যবেক্ষণ হবে। তারপরও প্রশাসনিক আদেশ জারি করে সেই পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে আইন প্রণয়ন করতে হবে। তবে আপনারা এখন (অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে) সেই পদক্ষেপ নিতে পারেন।’

সরকারের গঠিত বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশন এ বিষয়ে কোনো সুপারিশ দেবে কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত নন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার সন্দেহ আছে নিশি রাতের বিচারকদের বহাল রেখে বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা সম্পূর্ণ স্বাধীন হতে পারবে কিনা তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।’

তিনি সরকারকে হুঁশিয়ার করে বলেন, ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মা ও আওয়ামী লীগের দোসরদের বিভিন্ন দপ্তর, মন্ত্রণালয়, প্রশাসন ও বিচার বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে সরকার কখনো সফল হবে না।

সালাহউদ্দিন বলেন, ‘তাই বিচার বিভাগ, প্রশাসন বা নির্বাচন যাই হোক না কেন, সর্বত্র ফ্যাসিস্টদের নির্মূল করতে হবে। গণতান্ত্রিক সংস্কারের মাধ্যমে আমরা একটি সাংবিধানিক রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই এবং সেজন্য নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কারকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’

তিনি স্বল্প মেয়াদে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে এমন নির্বাচন-সম্পর্কিত সংস্কারগুলোকে চিহ্নিত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। ‘পরে রাজনৈতিক দলসহ সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় আইনি সংশোধনী আনা হবে।’ আইনি সংশোধনের পর যদি প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের প্রয়োজন হয়, আপনারা করতে পারেন। আমরা জানি.. এর জন্য কত সময় লাগবে।’

বিএনপির এই নেতা বলেন, নির্বাচন কমিশন ভোটার তালিকা তৈরির কাজ প্রায় শেষ করেছে, যা ২ মার্চের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে। ‘এরপর ধারাবাহিক প্রক্রিয়ায় আপত্তির শুনানি হবে, আশা করা হচ্ছে দুই মাসের মধ্যে তা শেষ হবে। নির্ধারিত সময়ে সীমানা নির্ধারণ সম্পন্ন হবে এবং আইনি সংস্কার ছাড়া অন্যান্য নির্বাচনী কার্যক্রমের জন্য খুব বেশি প্রয়োজন হবে না। তাই বেশি সময় নেওয়ার কোনো কৌশল অবলম্বন করলে জাতি তা মেনে নেবে না।’

তিনি সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে নির্বাচনী রোডম্যাপ প্রণয়নের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। যৌক্তিক মনে হলে জনগণ সেই নির্বাচনী রোডম্যাপ মেনে নেবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) এক আলোচনা সভায় তিনি গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য আওয়ামী লীগের বিচারের দাবি জানান।

জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘জাতীয় ঐক্য ও বর্তমান বাস্তবতা’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আঞ্চলিক সম্পাদক পরিষদ।

তিনি বলেন, আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী রাজনীতিকে প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশের জনগণ। দেশ থেকে তাদের বিতাড়িত করেছে। আমরা এখন দাবি জানাচ্ছি তারা আওয়ামী লীগ নামে বাংলাদেশে আর রাজনীতি করতে পারবেন না।

আওয়ামী লীগের বিচারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতারও সমালোচনা করেন তিনি।

সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার দাবি করছি ‘

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশে রাজনীতি করতে দেওয়া উচিত কিনা, তা বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্ধারণ করতে হবে।

বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ চায় আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী রাজনীতি দেশ থেকে নির্মূল হোক। ‘আপনারা (সরকার) এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে পারেন।’

তিনি বলেন, ‘একদিকে আপনারা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে চান, অন্যদিকে তাদের বিচার করবেন না। বরং পুলিশ দিয়ে তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি বাধাগ্রস্ত করছেন। এগুলো স্ববিরোধিতা, এটা ঠিক নয়।’

সালাহউদ্দিন বলেন, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালাতে আওয়ামী লীগকে রাস্তায় নামতে না দেওয়ার সরকারের পদক্ষেপকে তারা সমর্থন করেন। ‘কিন্তু পুলিশ দিয়ে রাস্তায় তাদের আর কতদিন আটকাবেন? আপনারা বলছেন আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে চান না, দলটিকে রাজনীতি করতে দেওয়া যাবে না। কিন্তু, আপনারা কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন? তাদের বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছেন? নিচ্ছেন না।’

তিনি বলেন, সরকার সংবিধানের ৪৭ অনুচ্ছেদে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে বিচার করতে পারবে এবং গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য আইনি কার্যক্রম শুরু করতে পারবে।

বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, দেশের জনগণ ও তাদের দল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) আইন সংশোধনের দাবি জানিয়েছে। ‘কিন্তু, হঠাৎ করে উপদেষ্টা পরিষদের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো এটা করা যাবে না। কেন এমন সিদ্ধান্ত?’

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের বিচারের জন্য সরকার প্রয়োজনে অধ্যাদেশ জারি করতে পারে।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, কেউ কেউ বলছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম চলাকালে আওয়ামী লীগের রাজনীতি সম্পর্কে পর্যবেক্ষণ দিতে পারে।

তিনি বলেন, ‘এটা খুবই দুর্বল পর্যবেক্ষণ হবে। তারপরও প্রশাসনিক আদেশ জারি করে সেই পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে আইন প্রণয়ন করতে হবে। তবে আপনারা এখন (অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে) সেই পদক্ষেপ নিতে পারেন।’

সরকারের গঠিত বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশন এ বিষয়ে কোনো সুপারিশ দেবে কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত নন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার সন্দেহ আছে নিশি রাতের বিচারকদের বহাল রেখে বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা সম্পূর্ণ স্বাধীন হতে পারবে কিনা তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।’

তিনি সরকারকে হুঁশিয়ার করে বলেন, ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মা ও আওয়ামী লীগের দোসরদের বিভিন্ন দপ্তর, মন্ত্রণালয়, প্রশাসন ও বিচার বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে সরকার কখনো সফল হবে না।

সালাহউদ্দিন বলেন, ‘তাই বিচার বিভাগ, প্রশাসন বা নির্বাচন যাই হোক না কেন, সর্বত্র ফ্যাসিস্টদের নির্মূল করতে হবে। গণতান্ত্রিক সংস্কারের মাধ্যমে আমরা একটি সাংবিধানিক রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই এবং সেজন্য নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কারকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’

তিনি স্বল্প মেয়াদে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে এমন নির্বাচন-সম্পর্কিত সংস্কারগুলোকে চিহ্নিত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। ‘পরে রাজনৈতিক দলসহ সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় আইনি সংশোধনী আনা হবে।’ আইনি সংশোধনের পর যদি প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের প্রয়োজন হয়, আপনারা করতে পারেন। আমরা জানি.. এর জন্য কত সময় লাগবে।’

বিএনপির এই নেতা বলেন, নির্বাচন কমিশন ভোটার তালিকা তৈরির কাজ প্রায় শেষ করেছে, যা ২ মার্চের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে। ‘এরপর ধারাবাহিক প্রক্রিয়ায় আপত্তির শুনানি হবে, আশা করা হচ্ছে দুই মাসের মধ্যে তা শেষ হবে। নির্ধারিত সময়ে সীমানা নির্ধারণ সম্পন্ন হবে এবং আইনি সংস্কার ছাড়া অন্যান্য নির্বাচনী কার্যক্রমের জন্য খুব বেশি প্রয়োজন হবে না। তাই বেশি সময় নেওয়ার কোনো কৌশল অবলম্বন করলে জাতি তা মেনে নেবে না।’

তিনি সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে নির্বাচনী রোডম্যাপ প্রণয়নের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। যৌক্তিক মনে হলে জনগণ সেই নির্বাচনী রোডম্যাপ মেনে নেবে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর ....
এই ওয়েবসাইটটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ঢাকাস্থ বাংলাদেশ সচিবালয়ের তথ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ প্রকাশনার নিবন্ধনের জন্য আবেদনকৃত।এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি বলে গণ্য।
Design & Developed BY Anamul Rasel